আম-আঁটির ভেঁপু

আম-আঁটির ভেঁপু


আম-আঁটির ভেঁপু  ৯ম- ১০ম শ্রেণীর একটি ছোটগল্প। এটি লিকেছেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।  
তিনি ১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ জন্ম গ্রহণ করেন এবং  ১ নভেম্বর, ১৯৫০ মৃত্যুবরণ করেন। তিনি উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। 
অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়,আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, ভ্রমণকাহিনি  ও কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস এবং দিনলিপিও রচনা করেন। 
বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন।ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ ১৯৫১ সালে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।


 বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের নাম কী?

    উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের নাম মৃণালিনী দেবী।

 ‘পথের পাচালী’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী ধরনের রচনা?

    উত্তর : ‘পথের পাচালী’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাস।

  ‘মেঘমল্লার’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী ধরনের রচনা?

    উত্তর : ‘মেঘমল্লার’ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত গল্পগ্রন্থ।

 প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের অভিন্ন সম্পর্কের চিরায়ত তাৎপর্য পাওয়া যায় কার লেখনীতে?

  উত্তর : প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের অভিন্ন সম্পর্কের চিরায়ত তাৎপর্য পাওয়া যায় বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখনীতে।

 বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কোন উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র-পুরস্কারে ভূষিত হন?

    উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ইছামতি উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র-পুরস্কারে ভূষিত হন।

হরিহরের পুত্র কোথায় বসে খেলা করছিল?

   উত্তর : হরিহরের পুত্র রোয়াকে বসে খেলা করছিল।

 অপুর টিনের ভেঁপু বাঁশিটির দাম কত?

 উত্তর : অপুর টিনের ভেঁপু বাঁশিটির দাম চার পয়সা।

অপু কড়িগুলো কোথা থেকে সংগ্রহ করেছে?

উত্তর : অপু কড়িগুলো লক্ষ্মীপূজার কড়ির চুপড়ি থেকে সংগ্রহ করেছে।

অপুর খেলনা পিস্তলটির দাম কত?

 উত্তর : অপুর খেলনা পিস্তলটির দাম দু’পয়সা।

শুকনা নাটা ফলগুলো অপুকে কে দিয়েছে?

  উত্তর : শুকনা নাটা ফলগুলো অপুকে তার দিদি দিয়েছে।

গঙ্গা-যমুনা খেলতে কিসের লক্ষ্য অব্যর্থ?

উত্তর : গঙ্গা-যমুনা খেলতে খাপরার কুচিগুলোর লক্ষ্য অব্যর্থ।

 কাঠের ঘোড়াটি একপাশে কিসের ন্যায় পড়ে আছে?

উত্তর : কাঠের ঘোড়াটি একপাশে পিজরাপোলের আসামির ন্যায় পড়ে আছে।

 উঠানের কোন জায়গা থেকে দুর্গা অপুকে ডাক দিল?

 উত্তর : উঠানের কাঁঠালতলা হতে দুর্গা অপুকে ডাক দিল।

দুর্গা কেমন স্বরে অপুকে ডাকল?

উত্তর : দুর্গা সতর্কতা মিশ্রিত স্বরে অপুকে ডাকল।

দুর্গার বয়স কত?

উত্তর : দুর্গার বয়স দশ-এগারো বছর।

দুর্গার মাথার চুল কেমন?

উত্তর : দুর্গার মাথার চুল রুক্ষ।

দুর্গা কাদের বাগান থেকে আম কুড়িয়ে এনেছে?

উত্তর : দুর্গা পটলিদের বাগান থেকে আম কুড়িয়ে এনেছে।

অপু-দুর্গার মা কোথায় গেছে?

উত্তর : অপু-দুর্গার মা ক্ষার কাচতে ঘাটে গেছে।

দুর্গাদের বাড়ির চারদিকে কী?

উত্তর : দুর্গাদের বাড়ির চারদিকে জঙ্গল।

হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম কী?

উত্তর : হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম নীলমণি রায়।

নীলমণি রায়ের স্ত্রী এখন কোথায় বাস করছেন?

উত্তর : নীলমণি রায়ের স্ত্রী এখন পিত্রালয়ে বাস করছেন।

গাই দোহাতে কে আসে?

উত্তর : গাই দোহাতে আসে স্বর্ণ গোয়ালিনী।

 অপু-দুর্গার বাবার নাম কী?

উত্তর : অপু-দুর্গার বাবার নাম হরিহর।

হরিহর আজকাল কিসের কাজ করে?

উত্তর : হরিহর আজকাল অন্নদা রায়ের বাড়িতে গোমস্তার কাজ করে।

দশঘরার লোকটি কী জাতের?

উত্তর : দশঘরার লোকটি সদেগাপ জাতের।

আজকাল কাদের ঘরে লক্ষ্মী বাঁধা?

উত্তর : আজকাল চাষাদের ঘরে লক্ষ্মী বাঁধা।

দশঘরায় যাওয়ার ব্যাপারে হরিহর কার সঙ্গে পরামর্শ করতে চাইল?

উত্তর : দশঘরায় যাওয়ার ব্যাপারে হরিহর মজুমদার মহাশয়ের সঙ্গে পরামর্শ করতে চাইল।

দুর্গা আঁচলের খুট হতে কতগুলো রড়া ফলের বিচি বের করল?

উত্তর : দুর্গা আঁচলের খুট হতে ছাব্বিশটা রড়া ফলের বিচি বের করল।

রড়া ফলের বিচিগুলো দেখতে কেমন?

উত্তর : রড়া ফলের বিচিগুলো দেখতে তেল চুকচুকে।

দাওয়া শব্দের অর্থ কী?

উত্তর : দাওয়া শব্দের অর্থ বারান্দা।

‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি বিভূতিভূষণের কোন গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?

উত্তর : ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস থেকে সংকলন করা হয়েছে।

‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি শিশু-কিশোরদের কিসের প্রেরণা জোগায়?

উত্তর : ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি শিশু-কিশোরদের প্রকৃতিমুখী হওয়ার প্রেরণা জোগায়।

অপু-দুর্গার মায়ের নাম কী?

উত্তর : অপু-দুর্গার মায়ের নাম সর্বজয়া।

‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে পল্লী মায়ের শাশ্বত চরিত্র হয়ে ওঠা ব্যক্তিটি কে?

উত্তর : ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে পল্লী মায়ের শাশ্বত চরিত্র হয়ে ওঠা ব্যক্তিটি সর্বজয়া।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url